বর্ণিত রয়েছে:
এক নেককার ব্যক্তি কোন এক জায়গায় একটি স্বর্ণের ইট পেলেন। সে সম্পদের মোহে মত্ত হয়ে সারা রাত বিভিন্ন ধরণের কল্পনা করতে লাগলেন। এখন আমি এই সম্পদ দিয়ে ভাল ভাল খাবার খাবো, উন্নত মানের পোশাক পরিধান করবো, আর বাড়ীতে অনেক চাকর রাখবো। মোটকথা- সম্পদশালী হয়ে যাওয়ায় কারণে আরাম আয়েশের ধ্যান করতে করতে একেবারে চিন্তিত হয়ে ঐ রাতে আল্লাহ্ তায়ালার ধ্যান থেকে সম্পূর্ণভাবে উদাসীন হয়ে গেলেন। ভোরবেলা মাথার মধ্যে এ সমস্ত কল্পনা করতে করতে ঘর থেকে বের হয়ে পড়লে, ঘটনাক্রমে তিনি এক কবরস্থানের পাশ দিয়ে অতিক্রম করতে লাগলেন। তিনি দেখলেন, এক ব্যক্তি একটি কবরের উপর থেকে মাটি নিয়ে ইটের খামির তৈরি করছে। এ দৃশ্য দেখে একেবারে তাঁর চোখ থেকে অলসতার পর্দা সরে গেলো। অঝোর ধারায় তাঁর চোখ দিয়ে পানি বের হতে লাগলো। তিনি ভাবতে লাগলেন, হায়! হয়তো মানুষেরা আমার মৃত্যুর পর আমার কবর থেকেও মাটি নিয়ে এমনিভাবে ইটের খামির তৈরি করবে। আহ! আমার এ সম্পদ দ্বারা বহু কষ্টের বিনিময়ে নির্মিত সুউচ্চ অট্রালিকা ও উত্তম পোশাক-পরিচ্ছদ সবই এখানে আপন স্থানে পড়ে থাকবে। তাই স্বর্ণের ইটের প্রতি মন লাগিয়ে অস্থায়ী সুখভোগের প্রতি লালায়িত হওয়া হবে সম্পূর্ণ বোকামী। হ্যাঁ, যদি মন লাগাতেই হয়, তাহলে আমার প্রিয় প্রিয় আল্লাহ্ তায়ালার প্রতিই লাগানো উচিৎ। এ সমস্ত চিন্তা ভাবনা করে শেষ পর্যন্ত তিনি স্বর্ণের ইট ফেলে দিলেন এবং দুনিয়া বিমুখতা এবং অল্পে তুষ্টির পথই বেছে নিলেন।
এক নেককার ব্যক্তি কোন এক জায়গায় একটি স্বর্ণের ইট পেলেন। সে সম্পদের মোহে মত্ত হয়ে সারা রাত বিভিন্ন ধরণের কল্পনা করতে লাগলেন। এখন আমি এই সম্পদ দিয়ে ভাল ভাল খাবার খাবো, উন্নত মানের পোশাক পরিধান করবো, আর বাড়ীতে অনেক চাকর রাখবো। মোটকথা- সম্পদশালী হয়ে যাওয়ায় কারণে আরাম আয়েশের ধ্যান করতে করতে একেবারে চিন্তিত হয়ে ঐ রাতে আল্লাহ্ তায়ালার ধ্যান থেকে সম্পূর্ণভাবে উদাসীন হয়ে গেলেন। ভোরবেলা মাথার মধ্যে এ সমস্ত কল্পনা করতে করতে ঘর থেকে বের হয়ে পড়লে, ঘটনাক্রমে তিনি এক কবরস্থানের পাশ দিয়ে অতিক্রম করতে লাগলেন। তিনি দেখলেন, এক ব্যক্তি একটি কবরের উপর থেকে মাটি নিয়ে ইটের খামির তৈরি করছে। এ দৃশ্য দেখে একেবারে তাঁর চোখ থেকে অলসতার পর্দা সরে গেলো। অঝোর ধারায় তাঁর চোখ দিয়ে পানি বের হতে লাগলো। তিনি ভাবতে লাগলেন, হায়! হয়তো মানুষেরা আমার মৃত্যুর পর আমার কবর থেকেও মাটি নিয়ে এমনিভাবে ইটের খামির তৈরি করবে। আহ! আমার এ সম্পদ দ্বারা বহু কষ্টের বিনিময়ে নির্মিত সুউচ্চ অট্রালিকা ও উত্তম পোশাক-পরিচ্ছদ সবই এখানে আপন স্থানে পড়ে থাকবে। তাই স্বর্ণের ইটের প্রতি মন লাগিয়ে অস্থায়ী সুখভোগের প্রতি লালায়িত হওয়া হবে সম্পূর্ণ বোকামী। হ্যাঁ, যদি মন লাগাতেই হয়, তাহলে আমার প্রিয় প্রিয় আল্লাহ্ তায়ালার প্রতিই লাগানো উচিৎ। এ সমস্ত চিন্তা ভাবনা করে শেষ পর্যন্ত তিনি স্বর্ণের ইট ফেলে দিলেন এবং দুনিয়া বিমুখতা এবং অল্পে তুষ্টির পথই বেছে নিলেন।
